ফ্যাক্ট হচ্ছে আমরা প্রশ্ন করি না যতো সময় পর্যন্ত নিজেদের সঙ্গে অভিজ্ঞতা না হয়। ব্যাংক যখন ডিসপিউট না নেয় তখন বিকল্প ভাবে অভিযোগ নথিভুক্ত করা, এবং যখন লিগ্যাল অথরিটি সঠিকভাবে অভিযোগ না নেয় বা ভয় দেখিয়ে ঘুরিয়ে দেয় তখনো বিকল্প ভাবে অভিযোগ নথিভুক্ত করা ভিক্টিমের কর্তব্য বাধ্যতামূলক। যতো সময় পর্যন্ত সঠিকভাবে অভিযোগ নথিভুক্ত না হবে, ততখন পর্যন্ত কোনো ক্রাইম বা ফ্র্ড হয়নি - লিগ্যাল সিস্টেমের ভাষায়। তাই তারা কেউই জবাব না দিয়ে এড়িয়ে যায়। এই যে AePS সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিচ্ছে বিভিন্ন ভাবে, এরা কে বা কারা, কে এদের অনুমতি দিয়েছে, কে সাহস দিচ্ছে এই ধরনের ক্রাইম করার জন্য। কারন যে কেউ তো আর এই ধরনের কাজ করতে পারে না। এই AePS সিস্টেমের মাধ্যমে টাকা তোলার জন্য অনেক ধরনের অনুমতি এবং ভেরিফিকেশন দরকার হয়। যেমন AePS সিস্টেম কে বা কারা ব্যাবহার করে টাকা তুলতে পারবে তার জন্য লিগ্যাল সিস্টেম আছে। যে বা যারা (অথরিটি) ভেন্ডর বা কোম্পানী গুলোকে অনুমতি দিয়েছে AePS সিস্টেমের মাধ্যমে টাকা তোলার তারা কি কি সর্তের ভিত্তিতে দিয়েছে, তাদের দায়িত্ত্ব কতটা।...
A man lives today, learns from yesterday, and hopes for tomorrow. About Me: I'm a researcher, freelancer, and information technology technician. I make mistakes, and they teach me a lot, reflecting like a mirror. My failures build me stronger than before. Almost 99%* of my life's experience is built from my mistakes and failures, which leads me to fix issues and always ask "Why?".